মেস্তা কেন হয়, চলুন জেনে নেই
মেস্তা সম্পর্কে অনেকের অনেক কিছুই অজানা রয়ে গেছে। কোন সমস্যার সমাধান করার আগেই আসুন জেনে যেই মেস্তা হয় কি কি কারণে।
১. স্কিন টোনঃ
যাদের স্কিন টোন মাঝারি কিংবা ডার্ক তাদের মেস্তা হবার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। এমন স্কিনে অধিক মাত্রায় মেলানোসাইট রয়েছে যা কিছু ক্ষেত্রে অধিক পরিমানে মেলানিন উৎপন্ন করে যা মেস্তায় পরিণত হয়।
২. এস্ট্রোজেনঃ
অধিক পরিমাণ এস্ট্রোজেন হরমোন রয়েছে যাদের। এটা কিভাবে নিয়ন্ত্রনে রাখা যায় সেটা ভিন্ন এক বিশাল টপিক। যারা অলস প হেলদি খাবার খান না তাদের এটা বেশি।
৩. প্রেগ্নান্সিঃ
এই সময় প্রচুর হরমোনাল পরিবর্তন হয় শরীরে যার অনেক গুলই মেস্তার জন্য দায়ি।
৪. সূর্যের আলোঃ
যারা অধিক মাত্রায় সূর্যের আলোতে সময় কাটান বিশেষ করে কোন সান প্রটেকশন ব্যবহার করেন না তাদের খুব সহজেই মেস্তা চলে আসে।
৫. স্কিন জ্বালা করা/ প্রদাহঃ
যাদের নানান কারণে স্কিনে জ্বালার অনুভব হয়, চুল্কায় তাদের মেস্তার প্রবণতা অনেক বেশি।
৬. কিছু ওষুধঃ
যারা হরমোনাল ওষুধ যেমন জন্ম নিরোধোক পিল বা প্রজেস্টেরন খান, কিনবা এন্টিবায়োটিক যেমন ফেনিটইন, ক্লোবাজাম, মেলেরিয়া এর ওষুধ, ব্লাড প্রেশার এর ওষুধ, ডিপ্রেশন বা মানসিক রোগের ওষুধ, ঘন ঘন জ্বর ও ব্যাথার ওষুধ ইত্যাদি মেস্তার সৃষ্টি করতে পারে।
৭. জেনেটিক্সঃ
বংশগতভাবে যাদের পরিবারের অনেকের মেস্তা রয়েছে (মা, বাবা, দাদা, দাদি, নানা, নানি) তাদের পরবর্তি প্রজন্মের সকলের মেস্তা হবার ঝুকি সবথেকে বেশি।
সোর্সঃ https://www.verywellhealth.com/melasma-overview-4588702